গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকরের জন্য অধীর অপেক্ষা নিয়ে সময় গুনছেন ফিলিস্তিনিরা।উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনায় গাজাবাসীদের মধ্যে আনন্দ-উচ্ছ্বাস দেখা যাচ্ছে। তবে তাঁদের মধ্যে কাজ করছে শঙ্কাও।

গাজার বাস্তুচ্যুত নারী লতিফা কাশকাশ বলেন, তিনি খুশি। কারণ, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে তিনি তাঁর বসত এলাকায়, বাড়িতে ফিরে যাবেন।

তবে লতিফার মধ্যে আশঙ্কাও আছে। তিনি বলেন, ‘আমি ভয়ও পাচ্ছি। কারণ, আমি ইসরায়েলিদের বিশ্বাস করি না।’গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকরের জন্য অধীর অপেক্ষা নিয়ে সময় গুনছেন ফিলিস্তিনিরা।

উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনায় গাজাবাসীদের মধ্যে আনন্দ-উচ্ছ্বাস দেখা যাচ্ছে। তবে তাঁদের মধ্যে কাজ করছে শঙ্কাও।

গাজার বাস্তুচ্যুত নারী লতিফা কাশকাশ বলেন, তিনি খুশি। কারণ, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে তিনি তাঁর বসত এলাকায়, বাড়িতে ফিরে যাবেন।

তবে লতিফার মধ্যে আশঙ্কাও আছে। তিনি বলেন, ‘আমি ভয়ও পাচ্ছি। কারণ, আমি ইসরায়েলিদের বিশ্বাস করি না।’গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকরের জন্য অধীর অপেক্ষা নিয়ে সময় গুনছেন ফিলিস্তিনিরা।

উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনায় গাজাবাসীদের মধ্যে আনন্দ-উচ্ছ্বাস দেখা যাচ্ছে। তবে তাঁদের মধ্যে কাজ করছে শঙ্কাও।

গাজার বাস্তুচ্যুত নারী লতিফা কাশকাশ বলেন, তিনি খুশি। কারণ, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে তিনি তাঁর বসত এলাকায়, বাড়িতে ফিরে যাবেন।

তবে লতিফার মধ্যে আশঙ্কাও আছে। তিনি বলেন, ‘আমি ভয়ও পাচ্ছি। কারণ, আমি ইসরায়েলিদের বিশ্বাস করি না।’